শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানা ঢাকায় এসেছেন। সংকটের এই মুহুর্তে পাশে দাঁড়িয়েছেন বড় বোনের। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে ঘাতকের নির্মম আঘাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন। এই দুই বোন সেসময় জার্মানিতে থাকার কারণে অলৌকিকভাবে বেঁচে গিয়েছিলেন। আর তাদের হাত ধরেই বাংলাদেশের পুননির্মাণ, তাদের হাত ধরেই জাতির পিতার বাংলাদেশ আজ তার স্বপ্নের বন্দরে।
এখন যখন সন্ত্রাস-সহিংসতার মাধ্যমে আবার বাংলাদেশকে আফগানিস্তান-পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে, যখন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের উপর ভর করে আবার ৭৫’র ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে, তখন দুই বোন আবার পাশাপাশি দাঁড়ালেন।
শেখ রেহানা লন্ডন থেকে ছুঁটে এসেছেন। প্রত্যেকটি মানুষের সংকটের সময় দরকার হয় একটি বিশ্বস্ত হাত, একটি নির্ভরতা, একটি আস্থার জায়গা। যেখান থেকে তিনি শক্তি সঞ্চয় করেন, সাহস সঞ্চয় করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে আমরা দেখি, সবসময় তার পাশে ছিলেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। ঠিক তেমনই শেখ হাসিনার সব সংকটে পাশে থাকেন শেখ রেহানা।
শেখ রেহানা লন্ডন থেকে ছুঁটে এসেছেন। প্রত্যেকটি মানুষের সংকটের সময় দরকার হয় একটি বিশ্বস্ত হাত, একটি নির্ভরতা, একটি আস্থার জায়গা। যেখান থেকে তিনি শক্তি সঞ্চয় করেন, সাহস সঞ্চয় করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে আমরা দেখি, সবসময় তার পাশে ছিলেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। ঠিক তেমনই শেখ হাসিনার সব সংকটে পাশে থাকেন শেখ রেহানা।
এক এগারোর সংকটের কথাই বলি কিংবা একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার কথাই বলি, সবসময় নেপথ্যে থেকে বোনকে সহযোগিতা করেছেন লড়াই করার জন্য, সংগ্রাম করার জন্য। বোনের পাশে থেকে তিনি যেন জীবন উৎসর্গ করেছেন।
আর এই সংকটে তিনি দূরে থাকতে পারেননি। ছুটে এসেছেন বোনের পাশে। গতকাল গণভবনে অনেকগুলো নীতিনির্ধারণী বৈঠকে, বিশেষ করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠকে শেখ রেহানাকে দেখা গেছে। কান্না, ধীরস্থির, সংকটে অবিচল থাকা এই মানুষটি আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহস এবং শক্তি দুটোই বাড়বে। অন্তত তিনি একটি আস্থার জায়গা পাবেন এই সংকটে।